সাহিত্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, বিবিধ

বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৫

গোল্লাছুট



   গোল্লাছুট

গোল্লাছুট বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন খেলা। দু’টি দলে এ খেলা হয়ে থাকে। টসের মাধ্যমে গোল্লাদল ও ছুটদল স্থির করা হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের স্থানীয় নিয়ম কানুন অনুযায়ী এ খেলা হয়ে থাকে। এক এক অঞ্চলে এর নিয়ম কানুনের কিছুটা ব্যতিক্রম দেখা যায়। তবে এই খেলার সাধারণ নিয়ম কানুন প্রায় একই ধরনের। এই খেলার মাধ্যমে একাত্ববোধ, সমন্বয় ক্ষমতা, পরস্পর সহযোগিতার মনোভাব প্রভৃতি গড়ে ওঠে। খেলায় অংশগ্রহণকারীর শারীরিক শক্তি, কর্মদক্ষতা, তেজ ও ক্ষিপ্রতা বাড়ায়।

ক্যারাম খেলা




   ক্যারাম
দুই জনে বা চার জনে খেলা হয়ে থাকে। দুই জনের খেলায় উভয় প্রতিদ্বন্দ্বী মুখোমুখী অবস্থান নেয়। অন্যদিকে চার জনের খেলায় সহযোগী খেলোয়াড় পরস্পরের মুখোমুখী অবস্থান নেয়। ক্যারাম বোর্ডেও চার কোণায় চারটি গর্ত থাকে। খেলোয়াড়ের পার্শ্বস্থ  বোর্ডে দাগাঙ্কিত নির্ধারিত স্থান থেকে স্ট্রাইকারের সাহায্যে গুটিকে মেরে গুটি সেই গর্তে ফেলতে হয়। বোর্ডে নয়টি সাদা নয়টি কালো ও একটি লাল গুটি থাকে। প্রত্যেক গুটির জন্য এক পয়েন্ট ও লাল গুটির জন্য পাঁচ পয়েন্ট।

লুডু খেলা



  লুডু খেলা

লুডু বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে। যে সকল লুডু খেলার প্রচলন আমাদের দেশে দেখা যায় তা হল- ঘর লুডু, সাপ লুডু, পুষ্টি লুডু, পৃথিবী ভ্রমণ লুডু।

বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৫

সপ্তশতী অনুধ্যান (শ্রীমদভগবদ্গীতা ও শ্রীশ্রীচণ্ডীর ঐক্য ভাবনা)



সপ্তশতী অনুধ্যান
 (শ্রীমদভগবদ্গীতা ও শ্রীশ্রীচণ্ডীর ঐক্য ভাবনা)
ভারতীয় আধ্যাত্মিক চিন্তারাজ্যে সুপ্রাচীনকাল থেকেই দু’টি ধারা বিদ্যমানএকটি বৈদিক , অপরটি তান্ত্রিকবেদ, বেদান্ত বৈদিক ধারার ভিত্তি। এ ধারা পূর্ণতা পেয়েছে শ্রীমদ্ভগবদ্গীতায় তান্ত্রিক ধারার ভিত্তি হচ্ছে অগণিত তন্ত্রগ্রন্থ।

মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৫

খেলি যত মজার খেলা-১ম অংশ

শিশুদের খেলার  pdf  ‘খেলি যত মজার খেলা- ১ম অংশ’ ডাউনলোড করতে হলে   এখান থেকে ডাউনলোড  করুন। 

রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৫

ইয়েল



ইয়েল
ইয়েল শব্দের আভিধানিক অর্থ উচ্চস্বরে চিৎকার / আনন্দ চিৎকার। অর্থাৎ চিৎকার করে মনের ভাব প্রকাশ। বয়সের কারণে স্কাউট বয়সীরা চিৎকার করতে ভালবাসে। একারণে স্কাউটিং এর গোড়া থেকেই কোন আনন্দ প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে সমবেতভাবে ইয়েলের প্রচলন রয়েছে।

মিনি ও বাড়ি যাও



     মিনি ও বাড়ি যাও

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : একজন বাদে অন্য সকলে বৃত্ত করে ভিতরে মুখ করে দাঁড়াবে বা বসবে।

নেতা বের কর




    নেতা বের কর

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : সকলে বৃত্ত গঠন করে দাঁড়াবে। একজনকে বিশেষ খেলোয়াড় ঠিক করা হবে।

ইঁদুর ও বিড়াল (বন্ধন তৈরি)



   ইঁদুর ও বিড়াল (বন্ধন তৈরি)

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : সকলে হাত ধরে বৃত্ত গঠন করবে। একজন ইঁদুর ও একজন বিড়াল হবে।

গুড মনিং



     গুড মনিং

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : একজন খেলোয়াড় বাইরে থাকবে। বাকি সকলে বৃত্তাকারে ভিতরের দিকে মুখ করে দাঁড়াবে।

মাছ ধরা জাল



     মাছ ধরা জাল

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : প্রথমে সকলে হাত ধরে বৃত্ত করে দাঁড়াবে। পরে হাত ছেড়ে দিয়ে ডান দিকে ফিরবে।

বাগাডুলি



     বাগাডুলি
এ খেলায় হাতের কব্জির নিয়ন্ত্রণ কৌশলের পাশাপাশি ভাগ্যের ওপরও কিছুটা নির্ভর করতে হয়। ফলে খেলায় উত্তেজনা বৃদ্ধি পায় ও ছেলে মেয়েরা প্রচুর আনন্দ লাভ করে।

পরে কে ? (Who is latter)



      পরে কে ? (Who is latter)

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : সংকেতমাত্র খেলোয়াড়গণ বৃত্তাকারে (ক্লকওয়াইজ) দাঁড়াবে।

কুমীরের ঘর



     কুমীরের ঘর

খেলোয়াড় : ১০ থেকে ২৪ জন
সরঞ্জাম : একটি বৃত্ত

জায়গা বদল



      জায়গা বদল

খেলোয়াড় : ১০ এর অধিক
সরঞ্জাম : সমান্তরাল দু’টি দাগ

শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৫

কুকুর ও হাড়



     কুকুর ও হাড়

স্থান : ১৪ থেকে ১৮ মিটার খোলা জায়গা
খেলোয়াড় : ১০ থেকে ২৪ জন
সরঞ্জাম : ২টি সমান্তরাল দাগ

শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৫

বাঘবন্দী খেলা



    বাঘবন্দী

খেলোয়াড় : দু’ জন
সরঞ্জাম : একটি ছক এবং ১০টি করে দু ধরনের ২০টি ঘুঁটি।

বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৫

বার্ষিক কাব স্কাউট প্রোগ্রাম পরিকল্পনা



সুনামগঞ্জ পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয় কাব দল
দল সংগঠনের তারিখ : ১২.০৯.১৯৯৬ খ্রি:
রেজিস্ট্রেশন নম্বর : ২৩/৯৮
বার্ষিক কাব স্কাউট প্রোগ্রাম পরিকল্পনা- ২০২৪

ষোলঘুঁটি



ষোলঘুঁটি 
খেলোয়াড় : ষোলঘুঁটি খেলা দু’জন প্রতিযোগীর মধ্যে হয়ে থাকে।

জোড় দৌড় রিলে



    জোড় দৌড় রিলে 

খেলোয়াড় : সকলে
সরঞ্জাম : ২টি পতাকা
খেলার পদ্ধতি : খেলোয়াড়দের সমান সংখ্যক দুটি দলে ভাগ করে ২০ থেকে ৩০ মিটার দূরে দুটি পতাকা দিয়ে চিহ্নিত করা থাকবে।

গরম বল



   গরম বল

খেলোয়াড় : সকলে
সরঞ্জাম : ফুটবল/হ্যান্ডবল/ভলিবল ১টি
খেলার পদ্ধতি : খেলোয়াড়রা হাত ধরাধরি করে একটি বৃত্ত করে বসবে। একজনের হাতে একটি বল থাকবে।

হেড এন্ড টেইল (মাথা ও লেজ)



   হেড এন্ড টেইল (মাথা ও লেজ)

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : (১) সকল খেলোয়াড়কে সুবিধামত দুটি বা চারটি দলে ভাগ করে দাঁড় করাতে হবে। প্রত্যেক দলের সামনের জনকে ‘মাথা’ এবং শেষের জনকে ‘লেজ’ বলা হবে।

কালার ট্যাগ (বেজোড় মানুষ/রঙ দেখে ছোঁয়া)



    কালার ট্যাগ  (বেজোড় মানুষ/রঙ দেখে ছোঁয়া)

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : দলে সর্বদা বেজোড় সংখ্যক খেলোয়াড় থাকবে। প্রত্যেকে একজন করে সাথী বেছে নিলে যে অবশিষ্ট থাকবে সেই হবে দলনেতা।

মাংস চুরি



     মাংস চুরি

খেলোয়াড় : সকলে
সরঞ্জাম : একটি বস্তু
খেলার পদ্ধতি : খেলোয়াড়রা দুটি দলে ভাগ হয়ে একজন করে দলনেতা নির্বাচন করবে। দলনেতারা হবে পাহারাদার।

জলে ডাঙ্গায় (অন দ্য ব্যাঙ্ক ইন দ্য পন্ড)



(1)  জলে ডাঙ্গায় (অন দ্য ব্যাঙ্ক ইন দ্য পন্ড)

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : সকলে বৃত্তাকারে দাঁড়াবে। বৃত্তের ভিতরের দিক হল পুকুর আর বৃত্তের বাইরের দিক হল পাড়।

নূড়ির খেলা



       নূড়ির খেলা

খেলোয়াড় : সকলে
সরঞ্জাম : আট টুকরা ছোট পাথর
খেলার পদ্ধতি : সকলকে চারটি দলে ভাগ করে, প্রত্যেক দলে একজন করে দলনেতা নির্বাচন করতে হবে।

সার্কুলার ডজবল



       সার্কুলার ডজবল

স্থান : মাঠ
সংখ্যা : ২০ থেকে ৩০ জন
সরঞ্জাম : একটি বা দুটি বল
খেলার পদ্ধতি : এই খেলার জন্য খেলোয়াড়দের সমান দু দলে ভাগ করতে হবে।

আইল্যান্ড ট্যাগ (দ্বীপের লোক ছোঁয়া)



      আইল্যান্ড ট্যাগ (দ্বীপের লোক ছোঁয়া)

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : মাঠে সীমানা চিহ্নিত করে সেই সীমানার মধ্যে বিক্ষিপ্তভাবে খেলোয়াড়রা ছড়িয়ে থাকবে।

সার্কেল চেজ (বৃত্তের মধ্যে আবদ্ধ থেকে সাথীকে ধরা)



(৫) সার্কেল চেজ (বৃত্তের মধ্যে আবদ্ধ থেকে সাথীকে ধরা)

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : এই খেলার জন্য মাঠে চুন বা অন্য কিছু দিয়ে একটি বড় বৃত্ত তৈরি করতে হবে।

হপিং টাচ (এক পায়ে লাফিয়ে সঙ্গীকে ছোঁয়া)



(1) হপিং টাচ (এক পায়ে লাফিয়ে সঙ্গীকে ছোঁয়া)

রুমাল চুরি বা রুমাল লুকানো



(1) রুমাল চুরি বা রুমাল লুকানো (পৃথিবীর প্রায় সব দেশে এই খেলাটি প্রচলিত)

খেলোয়াড় : সকলে
সরঞ্জাম : একটি রুমাল
খেলার পদ্ধতি : সবাই বৃত্তাকারে কেন্দ্রের দিকে মুখ করে বসবে। একজন খেলোয়াড় চোর সাজবে।

কপালে টিপ



(1) কপালে টিপ

খেলোয়াড় : সকলে
খেলার পদ্ধতি : সমান দু’টি দলে ভাগ হয়ে এক দল অপর দলের মুখোমুখি ২০/২৫ ফুট দূরত্বে বসে অবস্থান নিবে।

অন্ধের অনুমান



(1) অন্ধের অনুমান

রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৫

৯. সিদ্ধিদাত্রী



৯. সিদ্ধিদাত্রী
সিদ্ধগন্ধর্বযক্ষাদ্যৈরসুরৈরমরৈরপি।
           সেব্যমানা সদা ভূয়াৎ সিদ্ধিদা সিদ্ধিদায়িনী।।

মাতা দুর্গার নবম শক্তি ‘সিদ্ধিদাত্রী’ নামে পরিচিত।

৮. মহাগৌরী



৮. মহাগৌরী
                                            শ্বেতে বৃষে সমারূঢ়া শ্বেতাম্বরধরা শুচিঃ।
মহাগৌরী শুভং দদ্যান্মহাদেবপ্রমোদদা।।

মাতা দুর্গার অষ্টম শক্তি হলেন মহাগৌরী।

৭. কালরাত্রি



৭. কালরাত্রি

 একবেণী জপাকর্ণপূরা নগ্না খরাস্থিতা ।
      লম্বোষ্ঠী কর্ণিকাকর্ণী তৈলাভ্যক্তশরীরিণী ।।
                                   বামপাদোল্লসল্লোহলতাকণ্টকভূষণা ।
  বর্ধনমূর্ধধ্বজা কৃষ্ণা কালরাত্রির্ভয়ঙ্করী ।।

মাতা দুর্গার সপ্তম শক্তি কালরাত্রি নামে পরিচিত।

৬. কাত্যায়নী




৬. কাত্যায়নী
চন্দ্রহাসোজ্জ্বলকরা শার্দূলবরবাহনা।
       কাত্যায়নী শুভং দদ্যাদ্দেবী দানবঘাতিনী।।

মাতা দুর্গার ষষ্ঠ রূপের নাম কাত্যায়নী। তাঁর কাত্যায়নী নাম হওয়ার পিছনে কাহিনী হল‘কত’ নামে এক বিখ্যাত মহর্ষি ছিলেন। তাঁর পুত্র হলেন ঋষি কাত্য। সেই ‘কাত্য’ গোত্রে বিশ্বপ্রসিদ্ধ মহর্ষি কাত্যায়ন জন্ম গ্রহন করেন। তিনি ভগবতী পরাম্বার উপাসনায় বহু বছর ধরে কঠিন তপস্যা করেছিলেন। তাঁর একান্ত প্রার্থনা ছিল মাতা ভগবতী তাঁর গৃহে কন্যারূপে আবির্ভূতা হন। ভগবতী মা তাঁর এই প্রার্থনা মেনে নেন।

শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৫

৫. স্কন্দমাতা



৫. স্কন্দমাতা
সিংহাসনগতা নিত্যং পদ্মাশ্রিতকরদ্বয়া।
শুভদাস্তু সদা দেবী স্কন্দমাতা যশস্বিনী।।

মাতা দুর্গার পঞ্চম রূপটি স্কন্দমাতা নামে পরিচিত। ভগবান স্কন্দ ‘কুমার কার্তিকেয়’র অপর নাম। ইনি দেবাসুর সংগ্রামে দেবতাদের সেনাপতি ছিলেন। পুরাণাদিতে এঁকে কুমার এবং শক্তিধর বলে এঁর মাহাত্ম্যের বর্ণনা করা হয়েছে। স্কন্দের বাহন ময়ূর, তাই এঁকে ময়ূরবাহনও বলা হয়।
এই স্কন্দের মাতা হওয়ায় মা দুর্গার পঞ্চম রূপকে স্কন্দমাতা নামে অভিহিত করা হয়। নবরাত্রি পূজার পঞ্চম দিনে এঁর আরাধনা করা হয়। সাধকের মন এই দিন ‘বিশুদ্ধ চক্রে’ অবস্থান করে।

৪. কূষ্মাণ্ডা



৪. কূষ্মাণ্ডা
সুরাসম্পূর্ণকলসং রুধিরাপ্লুতমেব চ।
      দধানা হস্তপদ্মাভ্যাং কূষ্মাণ্ডা শুভদাস্তু মে।।

মা দুর্গার চতুর্থ রূপের নাম হলো কূষ্মাণ্ডা। তিনি স্বল্প হাস্যসহ অণ্ড বা ব্রহ্মাণ্ডকে উৎপন্ন করায় তাঁকে কূষ্মাণ্ডাদেবী নামে অভিহিত করা হয়।

৩. চন্দ্রঘণ্টা



৩. চন্দ্রঘণ্টা
পিণ্ডজপ্রবরারূঢ়া চণ্ডকোপাস্ত্রকৈর্যুতা
       প্রসাদং তনুতে মহ্যং চন্দ্রঘণ্টেতি বিশ্রুতা।।

মা দুর্গার তৃতীয় শক্তির নাম ‘চন্দ্রঘণ্টা’। নবরাত্রি আরাধনার তৃতীয় দিন এঁর বিগ্রহকেই পূজা-অর্চনা করা হয়।

বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৫

স্কাউটস ওন -এ পরিবেশনের জন্য কতিপয় উপাখ্যান



স্কাউটস ওন -এ পরিবেশনের জন্য কতিপয় উপাখ্যান

উপাখ্যান-১

হিমালয় নামে একটি পর্বত আছে। তা আমরা সবাই জানি। এই হিমালয়ের গা ঘেষে বয়ে চলেছে রোহিনী নদী। সে অনেক দিন আগের কথা। এই রোহিনী নদীর তীরে একটি সুন্দর নগর ছিল। নাম কপিলবাস্তু। অবশ্য কেউ কেউ একে কপিলাবস্তুও বলে থাকেন। শাক্য বংশের রাজারা এখানে রাজত্ব করতেন। নগরে ছিল একটি মনোরম বাগান।

২. ব্রহ্মচারিণী



. ব্রহ্মচারিণী
দধানা করপদ্মাভ্যামক্ষমালাকমণ্ডলূ ।
দেবী প্রসীদতু ময়ি ব্রহ্মচারিণ্যনুত্তমা ।।

মা দুর্গার নবশক্তির দ্বিতীয় রূপ ব্রহ্মচারিণী। এখানে ‘ব্রহ্ম’ শব্দের অর্থ হল তপস্যা। ব্রহ্মচারিণী অর্থাৎ তপশ্চারিণী--- তপ আচরণকারী। কথিত আছে যে---‘বেদস্তত্ত্বং তপো ব্রহ্ম’---বেদ, তত্ত্ব এবং তপ হল ‘ব্রহ্ম’ শব্দের অর্থ। দেবী ব্রহ্মচারিণীর রূপ- জ্যোতিতে পূর্ণ, অতি মহিমামণ্ডিত। তিনি ডান হাতে জপের মালা এবং বাঁ হাতে কমণ্ডলু ধারণ
করে আছেন।

১. শৈলপুত্রী



১. শৈলপুত্রী
বন্দে বাঞ্ছিতলাভায় চন্দ্রার্ধকৃতশেখরাম্ ।
                                 বৃষারূঢ়াং শূলধরাং শৈলপুত্রীং যশস্বিনীম্ ।।

মা দুর্গার নবরূপের প্রথম রূপটি ‘শৈলপুত্রী’ নামে প্রসিদ্ধ। পর্বতরাজ হিমালয়ের কাছে কন্যারূপে জন্ম গ্রহণ করায় তাঁর ‘শৈলপুত্রী’ নাম হয়। বৃষভ-বাহনা, মাতৃরূপের দক্ষিণ হস্তে ত্রিশূল আর বাম হস্তে কমল-পুষ্প শোভা বর্ধন করেছে।

সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৫

সদস্য ব্যাজ প্রোগ্রাম : ১. কাব স্কাউটিং এর মূল ভিত্তি



কাব স্কাউটিং এর মূল ভিত্তি
ক) কাব স্কাউটিং কি?

মাসিক প্রোগ্রাম পরিকল্পনা (কাব স্কাউট শাখা) ছক



সুনামগঞ্জ পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয় কাব দল
দল সংগঠনের তারিখ : ১২.০৯.১৯৯৬ খ্রি:
রেজিস্ট্রেশন নম্বর : ২৩/৯৮

মাসিক প্রোগ্রাম পরিকল্পনা ( ……………….২০      )

ত্রৈমাসিক প্রোগ্রাম পরিকল্পনা (কাব স্কাউট শাখা)



সুনামগঞ্জ পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয় কাব দল
দল সংগঠনের তারিখ : ১২.০৯.১৯৯৬ খ্রি:
রেজিস্ট্রেশন নম্বর : ২৩/৯৮
ত্রৈমাসিক প্রোগ্রাম পরিকল্পনা

প্রভাতকুমার শর্মা



প্রভাতকুমার শর্মা (১৯১০২০০৬) : আজ ০৬ অক্টোবর তাঁর মহাপ্রয়াণ দিবস। তাঁর জন্ম মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার শিমুলিয়া গ্রামে, বড়লেখা- জুড়ি সড়কে কাঁঠালতলি বাজারের পশ্চিম পার্শ্বেই এই গ্রাম। তাঁর পিতামহ ও পিতা উভয়ই ছিলেন এই এলাকার বিখ্যাত ভিষক। তাঁর ভাষায়, “জন্ম ১৩২০ বাংলা, মাঘ মাস”।