সাহিত্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, বিবিধ

বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০২২

শ্রীকৃষ্ণ বর্ণিত ধর্মতত্ত্ব

 

শ্রীকৃষ্ণ বর্ণিত ধর্মতত্ত্ব

লেখক : নির্মল চন্দ্র শর্মা

সত্য ও মিথ্যা, হিংসা ও অহিংসা, নীতিশাস্ত্র এবং ধর্ম ও অধর্ম বিষয়ক কর্তব্যতা নিয়ে মানুষ প্রায়শঃই বিভ্রান্ত হয় কখন কী করা উচিত, কখন কী করা উচিত নয়- এ বিষয়ে অনেক সময় প্রজ্ঞাসম্পন্ন বিচক্ষণ মানুষেরও নির্ণয় করা কঠিন হয়ে পড়ে এ বিষয়ে মহাভারত গ্রন্থের নানা স্থানে আখ্যায়িকা সহকারে চমৎকার যুক্তিযুক্ত মীমাংসা দেখা যায় তেমনি একটি ক্ষেত্র হচ্ছে কর্ণপর্বের একপঞ্চাশতম অধ্যায় : শ্রীকৃষ্ণার্জুন সংবাদ মহাবীর কর্ণের সঙ্গে প্রচণ্ড যুদ্ধে ক্ষতবিক্ষত, পরাজিত ও নিজ শিবিরে বিশ্রামরত মহারাজ যুধিষ্ঠির অনুজ মহাবীর অর্জুন ও তাঁর রথের সারথী শ্রীকৃষ্ণ যুদ্ধক্ষেত্র থেকে মহারাজ যুধিষ্ঠিরের কুশল জানতে এলে, যুধিষ্ঠির অর্জুনকে ভীষণভাবে অপমানিত করেন ফলে সত্য ও মিথ্যা, হিংসা ও অহিংসা বিষয়ে এবং সত্য প্রতিজ্ঞা সম্পর্কে এক জটিল পরিস্থিতির উদ্ভব হয়সে প্রসঙ্গে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যে অপূর্ব মীমাংসা করেছেন, নীতিসার হিসেবে তা আমাদের পথ প্রদর্শক হয়ে আছে শ্রীকৃষ্ণ বর্ণিত সেই ধর্মতত্ত্বটি এখানে তুলে ধরা হলো

শুক্রবার, ২০ মে, ২০২২

পথচারীর পথ চলার নিয়ম

 

পথচারীর পথ চলার নিয়ম

রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় আমাদের অবশ্যই পথ চলার নিয়ম মেনে চলতে হবে; এতে দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলেরই পথে হাঁটার নিয়মগুলো নিজে জানতে হবে এবং সন্তানকেও শেখাতে হবে। সবচেয়ে ভাল হয়, যদি সন্তানকে নিজে রাস্তায় চলাচলের সময় হাতে কলমে দেখিয়ে দেয়া হয়।

 পথচারী হিসাবে সড়ক দিয়ে হাঁটার নিয়ম হলো-

বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২২

দড়ির কাজ বা গেরো বিষয়ক ৪০টি প্রশ্ন-উত্তর

 

 

১)  একটি স্কাউট দড়ির মাপ কত?

উত্তর : ১ সেঃমিঃ ব্যাস বিশিষ্ট ২.৭৫ মিটার লম্বা সূতা/পাট/শন বা নাইলনের দড়িকে স্কাউট দড়ি বলে।

২) নটিং কাকে বলে?

উত্তর : কাব/স্কাউটরা দড়ি দিয়ে যে গেরো ব্যবহার করে তাকে নটিং বলে।

৩) ল্যাশিং কাকে বলে?

উত্তর : বাঁশ বা ডালপালার সাহায্যে গ্যাজেট তৈরির জন্য যে প্যাঁচ ব্যবহার করা হয় তাকে ল্যাশিং বলে।

বুধবার, ৩ নভেম্বর, ২০২১

জ্ঞানমুদ্রা / Gyanmudra


 

Lingamudra / লিঙ্গমুদ্রা


 

মুণ্ডমুদ্রা / Mundamudra


 

Khargamudra / খড়্গমুদ্রা


 

ত্রিশূলমুদ্রা / Trishulmudra


 

Shangkhamudra / শঙ্খমুদ্রা


 

প্রার্থনামুদ্রা / Prarthanamudra


 

Abhoyamudra / অভয়মুদ্রা


 

বরমুদ্রা / Baramudra


 

Sangharmudra / সংহারমুদ্রা


 

ভূতিনীমুদ্রা / Bhutinimudra


 

Mrigamudra / মৃগমুদ্রা


 

তত্ত্বমুদ্রা / Tattwamudra


 

Cokramudra / Chokramudra / চক্রমুদ্রা


 

প্রাণাদি পঞ্চমুদ্রা - ৫ সমানমুদ্রা / Samanmudra


 

প্রাণাদি পঞ্চমুদ্রা - ৪ উদানমুদ্রা / Udanmudra


 

প্রাণাদি পঞ্চমুদ্রা - ৩ ব্যানমুদ্রা / Byanamudra


 

প্রাণাদি পঞ্চমুদ্রা - ২ অপানমুদ্রা / Apanmudra


 

প্রাণাদি পঞ্চমুদ্রা - ১ প্রাণমুদ্রা / Pranmudra


 

Grashmudra / গ্রাসমুদ্রা


 

Jwalinimudra / জ্বালিনীমুদ্রা


 

Lelihanmudra / লেলিহানমুদ্রা


 

Narachmudra / নারাচমুদ্রা


 

Kurmamudra / কূর্মমুদ্রা


 

আবাহন্যাদি পঞ্চমুদ্রা- ৫ সম্মুখীকরণী / Sammukhikaranimudra


 

আবাহন্যাদি পঞ্চমুদ্রা- ৪ সন্নিরোধনী / Sannirodhanimudra


 

আবাহন্যাদি পঞ্চমুদ্রা- ৩ সন্নিধাপনী / Sannidhapanimudra


 

আবাহন্যাদি পঞ্চমুদ্রা- ২ সংস্থাপনী / Sangsthapanimudra


 

আবাহন্যাদি পঞ্চমুদ্রা- ১ আবাহনী / Abahanimudra


 

Mathsyamudra / মৎস্যমুদ্রা


 

Galinimudra / গালিনীমুদ্রা


 

Goyonimudra / গোযোনিমুদ্রা


 

Yonimudra / যোনিমুদ্রা


 

Paramikaranmudra / পরমীকরণমুদ্রা


 

Dhenumudra / Amritikaranmudra / ধেনুমুদ্রা বা অমৃতীকরণমুদ্রা


 

Abagunthanmudra / অবগুণ্ঠনমুদ্রা


 

Angkushmudra অঙ্কুশমুদ্রা


 

বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১

Scouter Nirmal Sharma LT



 

স্কাউট সালাম

 

স্কাউট সালাম

        পরস্পরের সাথে সালাম বিনিময় সভ্যতার একটি সুন্দর নিয়ম, একের সাথে অপরকে বন্ধুত্ব এবং আন্তরিকতায় আবদ্ধ করা। স্কাউটসরা নিজস্ব পদ্ধতিতে পরস্পরের সাথে ডান হাতের তিন আঙ্গুল দিয়ে সালাম করে থাকে এবং একইভাবে সালাম গ্রহণ করে থাকে। এটি স্কাউট আন্দোলনের একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য যা অন্য আন্দোলনে নেই।

ম্যানার্স এন্ড এটিকেট (আচার-আচরণ ও শিষ্টাচার) / Manners and Etiquette

 

ম্যানার্স এন্ড এটিকেট

(আচার-আচরণ ও শিষ্টাচার)

        আচার-আচরণ, আদব-কায়দা, ভদ্রতা, শিষ্টতা, বিনয় প্রভৃতির মাধ্যমে একজন মানুষের চরিত্র ফুটে উঠে। এসবের ভাল দিকগুলো সকলের কাছে প্রশংসনীয় হয় আর মন্দ দিকগুলো যার মধ্যে প্রতিফলিত হয় তার গ্রহণযোগ্যতা থাকে না। আচার-আচরণ ও শিষ্টাচার একটি আপেক্ষিক বিষয়। কোনো মানুষের বংশধারা, আর্থিক অবস্থা, পারিবারিক ও সামাজিক অবস্থান, ধর্মীয় ও পেশাগত অবস্থান ইত্যাদির কারণে এর পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। সকল পেশায় নিয়োজিত প্রতিটি মানুষেরই সততা ও নিষ্ঠার সাথে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনই নৈতিকতা। মূল্যবোধ বিবেচনা করে যিনি কাজ করেন তিনিই নৈতিক দিক দিয়ে উন্নত।  উপযুক্ত পরিবেশ ও শিক্ষা এবং যথোপযুক্ত প্রশিক্ষণই একজন ব্যক্তিকে এ সকল গুণাবলিতে সমৃদ্ধ করতে পারে।