সাহিত্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, বিবিধ

বুধবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

সোমবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

Bangla Sign Language Tutorial 24 Disability

Bangla Sign Language Tutorial 23 Household objects Part 6

Bangla Sign Language Tutorial 23 Household objects Part 6

Bangla Sign Language Tutorial 22 Household objects Part 5

Bangla Sign Language Tutorial 21 Household objects Part 4 Electronics

Bangla Sign Language Tutorial 20 Part 3 Utensil

Bangla Sign Language Tutorial 19 Household objects Part 2 Furniture

Bangla Sign Language Tutorial 18 Household objects Part 1 Bed etc

রবিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

Bangla Sign Language Tutorial 17 Animals Part 2

Bangla Sign Language Tutorial 16 Dresses or Attires

Bangla Sign Language Tutorial 15 Disease and Treatment

শনিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

আর্তনাদ


      আর্তনাদ
কে বলে আমার মস্তক নেই?
আছে তো !
কেন, দেখো না?
পক্ষ কিংবা কোন কোন সপ্তায়-
ঝোপ বুঝে উড়ে এসে বসে যায় ধড়ে,
কাজসেরে আবার ছিটকে যায় দূরে

সোমবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বাংলা বর্ণমালা পরিচিতি ও উচ্চারণ (ব্যঞ্জনবর্ণ)


বাংলা বর্ণমালা পরিচিতি ও উচ্চারণ (ব্যঞ্জনবর্ণ)
         ব্যঞ্জনবর্ণের ক্ষেত্রে বিশেষ জ্ঞাতব্য যে, উচ্চারণের সুবিধার জন্য বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণে দ্যোতিত ধ্বনি ‘অ’ স্বরধ্বনিটি যোগ করে উচ্চারণ করা হয়ে থাকে। যেমন, ক্+অ=ক, চ্+অ=চ, ট্+অ=ট, ত্+অ=ত, প্+অ=প ইত্যাদি। এরূপ স্থলে ব্যঞ্জনধ্বনিটির সঙ্গে ‘অ’ ধ্বনিটির মিলিত উচ্চারণে একটি পূর্ণ অক্ষর (Syllable) হয়। এটি একটি মুক্ত অক্ষর (Open syllable)। বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণ পাঠের সময় এ নিয়ম মেনে চলা হয়। এ কারণে আমরা বলি, ‘ক’ অক্ষর, ‘প’ অক্ষর, ‘হ’ অক্ষর ইত্যাদি। প্রকৃত প্রস্তাবে স্বাধীনভাবে নাম উল্লেখ করার সময় ‘ক’ ধ্বনি এবং ‘ক’ বর্ণ এরূপ বলতে হয়। যখন ব্যঞ্জনধ্বনিটির উচ্চারণের সময় ফুসফুস তাড়িত বায়ু নিঃসরণ হয় না, কোথাও আটকে যায়, তখন সেটি বদ্ধ অক্ষর (Closed syllable)। স্বরধ্বনি সংযুক্ত না হয়ে অর্থাৎ বদ্ধ অক্ষররূপে উচ্চারিত ধ্বনির প্রতীক বা বর্ণের নিচে ‘হস্’ বা ‘হল্’ চিহ্ন (্) দিয়ে লিখিত হয়। এরূপ বর্ণকে বলা হয় হসন্ত বা হলন্ত বর্ণ।

শনিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বাংলা বর্ণমালা পরিচিতি ও উচ্চারণ (স্বরবর্ণ)


বাংলা বর্ণমালা পরিচিতি ও উচ্চারণ (স্বরবর্ণ)
কোনো ভাষার উচ্চারিত শব্দকে সূক্ষ্মভাবে ভাগ করলে বা বিশ্লেষণ করলে আমরা কতকগুলো ধ্বনি (Sound) পাই। বাংলা ভাষার মৌলিক ধ্বনিগুলোকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয় : ১. স্বরধ্বনি ও ২. ব্যঞ্জনধ্বনি।

শনিবার, ১৬ জুন, ২০১৮

হিতোপদেশ বা চাণক্য শ্লোক


হিতোপদেশ বা চাণক্য শ্লোক

[শৈশবে পিতামহ স্বর্গীয় রাজেন্দ্র কুমার শর্মা যখন আমাদের ভাই-বোনের কোন আচরণে বিরক্ত হতেন তখন গালি দিতেন ‘মর্কট’ বলে এবং এক একটি হিতোপদেশ বা চাণক্য শ্লোক আবৃত্তি করতেন। এক পর্যায়ে আমার ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও আমাকে এই শ্লোকগুলো শেখাতে চেষ্টা করেন। সময়ের ব্যবধানে আমিও শ্লোকগুলোর প্রেমে পড়ে যাই; শিখি; একটি খাতায় লিখে রাখি। প্রায় পঞ্চাশ বছর পরে সেই জীর্ণ খাতা থেকে কপি করেছি। কারও কাজে লাগলে আমার শ্রম স্বার্থক হবে বলে বিশ্বাস করি।]

১.
 দাতব্যমিতি যদ্দানং দীয়তেহনুপকারিণে।
দেশে কালে চ পাত্রে তদ্দানং সাত্ত্বিকং বিদুঃ ৼ

অনুবাদ- দান করা কর্তব্য – এই ভেবে উপযুক্ত স্থানে ও উপযুক্ত সময়ে অনুপকারী ব্যক্তিকে যে দান করা হয় তা-ই সাত্ত্বিক দানরূপে বিবেচিত হয়।

শনিবার, ২৬ মে, ২০১৮

লবণ জলে কুলকুচি


লবণ জলে কুলকুচি
সর্দি, গলাব্যাথা প্রভৃতিতে আমরা অনেক সময় লবণ জলে কুলকুচি বা গার্গল করে থাকি কারণ লবণ জলে কুলকুচি কণ্ঠনালীর জন্য অত্যন্ত স্বস্তিদায়ক এবং শিথিলতা আনয়নকারী।

রবিবার, ৪ মার্চ, ২০১৮

ইশারা ভাষায় ফিংগারস্পেলিং শিখন-শেখানো কৌশল



ইশারা ভাষায় ফিংগারস্পেলিং শিখন-শেখানো কৌশল
         

 আমাদের দেশের কোন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রবণ ও বাক প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার কথা নয় কারণ এ ধরনের শিক্ষার্থীদের শিখন-শেখানো কার্যাবলির উপর আমাদের দেশের শিক্ষকদের কোন প্রশিক্ষণ নেই। শিক্ষকদের কোন প্রশিক্ষণ না থাকলেও স্থানীয় চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে শ্রবণ ও বাক প্রতিবন্ধী শিশুদের বিদ্যালয়ে ভর্তি করা হয় এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে পাঠদানও করা হয়। শ্রবণ ক্ষমতা না থাকায় এসব শিশু কোন কিছু শোনে তথ্য সংগ্রহ করতে পারে না এবং তার কোন উপলব্ধিই মৌখিকভাবে প্রকাশ করতে পারে না তারপরও এই শিশুগণ ব্যক্তিগত কলা-কৌশল প্রয়োগ করে তাদের সাধ্যমত শিখে এবং অঙ্গভঙ্গি করে ইশারা-ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিতে পারে কিংবা লিখে

বাংলা ইশারা ভাষায় ফিংগারস্পেলিং



বাংলা ইশারা ভাষায় ফিংগারস্পেলিং
শ্রবণ ও বাক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা আজও আমাদের সমাজে একটি আলাদা সত্ত্বা নিয়ে বসবাস করছে এর প্রধান কারণ যোগাযোগের প্রক্রিয়াগত সমস্যা আমাদের সমাজে শ্রবণ ও বাক প্রতিবন্ধী মানুষের সাথে যোগাযোগের সুযোগ নেই বলেই তারা সাধারণ সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন এ ধরনের ব্যক্তির সাথে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ইশারা ভাষা মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় কিংবা ভাষা শিক্ষার আগেই শৈশবে কিংবা পরবর্তী কোন সময়ে কোন কারণে যাদের শ্রবণ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়, তাদের শ্রবণ ও মৌখিক ভাব বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে ইশারার মাধ্যমে শব্দ বা বাক্যাংশ কিংবা আঙুলের সাহায্যে বর্ণ প্রদর্শন করার নামই আন্তর্জাতিকভাবে ইশারা ভাষা হিসেবে পরিচিত।